মাননীয় ঈশ্বর,
আপনি হেরেছেন,
বাংলাদেশ জিতেছে।
সত্যকে স্বীকার করা এখানে গুজব,
মিথ্যাকে স্বীকার করা মাথা নোয়ানো মর্যাদা।
জনতার সংঘবদ্ধ সংগ্রাম এখানে হয় দলীয় ষড়যন্ত্র,
অথচ রাজনৈতিক রাহাজানি আখ্যায়িত হয় রাষ্ট্রীয় গনতন্ত্র।
মাননীয় ঈশ্বর,
শক্তির বিনাশ হয় না! তবে এটাও সত্যি যে বাংলায় শক্তির উৎপত্তিস্থল দালালকেন্দ্রিক, ধর্মান্ধ;
শক্তির উৎপত্তিস্থলে মনুষ্যত্বহীন নপুংসক ক্ষমতা, চাটুকারিতায় যারা চেটে নেয় বাংলার সম্ভ্রম,
রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুট হয় তাদের আত্ম ধর্ষনবোধ সম্পন্ন দর্শন তত্ত্বে।
মাননীয় ঈশ্বর,
বিকারগ্রস্থ মিথ্যাচারে আমাদের বোধশক্তি অতিষ্ঠ,
রাজনীতিবিদগণের প্রলাপ এখন উচ্চমার্গীয় ভাষাশৈলী,
সুশীল সম্প্রদায় এখানে দলীয় দালাল,
বুদ্ধিজীবীগন রাষ্ট্রীয় আবর্জনা।
চেতনাবিদগন কিবোর্ডে অতিশয় ব্যস্ত বক্তব্য সংস্কার-প্রকাশে,
অশিক্ষিত জনশক্তিকে সন্ত্রাসবাদে লেলিয়ে করানো হচ্ছে কর্মসংস্থান,
আর বাংলার সাংবাদিক ভাইয়েরা নিজেরাই ব্যস্ত নিজেদের নিরাপত্তা ঢাল অটুট রাখতে।
হায় ঈশ্বর,
‘৭১ এ অর্জিত
এই কেমন মাইরি রাষ্ট্র?